বিয়ের আগে চিকন কিন্তু বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয় কেনো ?
হয়ত অনেকেই লক্ষ করেছেন, বিয়ের পরপরই অধিকংশ মেয়েরা অস্বাভাবিক ভাবে মোটা হয়ে যায় । জানুন কেন এবং কী কারণে মোটা হয় ?
শারীরিক সম্পর্কঃ
অনেকেই ভাবেন বিয়ের পর শারীরিক সম্পর্কই নারীদের এমনটা হওয়ার জন্য দায়ী। বাস্তবিক অর্থে এটা একদম ভূল ধারণা।
পুরুষের বীর্জ কী ওজন বাড়ার কারণ?
অনেক মানুষের ধারণা শারীরিক সম্পর্কের সময় পুরুষের বীর্য নারীর পেটে ঢোকার কারণে শারীরিক পরিবর্তন দেখা দেয়। বাস্তবিক অর্থে এটা একদম ভূল ধারণা।
জেনে রাখা ভালো, সঙ্গমের সময় নির্গত বীর্জ পেটে গিয়ে হজম হওয়া কিংবা রক্তে মিশে যাওয়াও সম্ভব নয়। এটির সঙ্গে ওজন বাড়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
সঠিক খাদ্যাভ্যাস না মানাঃ
বিয়ের আগে আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারী হতে অনেক মেয়ে কঠিন ডায়েট বা খাদ্যাভ্যাস মেনে চলে। চর্বিযুক্ত খাবার, কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড সব কিছুতেই তখন তাদের ‘না’ থাকে।
ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সব সময়ই একটা তাগিদ থাকে। তবে অনেকেই বিয়ের পর এই খাদ্যাভ্যাস আর ঠিকমতো মেনে চলতে পারে না।
অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসঃ
বিয়ের আগে নারী ও পুরুষরা নিজের স্বাস্থ্য নিয়ে অনেক বেশি সচেতন থাকে। কিন্তু বিপত্তি ঘটে বিয়ে হওয়ার পর। বা মেয়েদের পা*চা মোটা হওয়ার কারন কি?
হানিমুনসহ বিভিন্ন জায়গায় অতিমাত্রায় ঘোরাফেরা করে।
বিয়ের পর দম্পতি যেন সংসার জীবনে নয়, খাওয়ার প্রতিযোগিতায় যোগ দেন। ফলে বেড়ে যায় ওজন।
গর্ভধারণের জন্যঃ
গর্ভধারণের কারণে অধিকাংশ নারী ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। গবেষণায় দেখা যায়, প্রায় ১০ থেকে ১২ কেজি ওজন এই সময়টায় বেড়ে যায়।
জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতিঃ
জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতি গ্রহণ যেমন পিল বা ইনজেকশন এসব গ্রহণের কারণেও বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যায়।
আলস্যঃ
অলস লোকেরা শুধু খায় আর ঘুমায়। শরীরকে ফিট এবং কর্মক্ষম রাখার জন্য আর কোনো কাজ করে না। বিয়ের পর অনেকে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
আবার অনেকে নিজের প্রতি এতই অবহেলা দেখায় যে শরীরের যত্ন নেয় না। বিয়ের পর ওজন বাড়ার বড় কারণ এই আলস্য।
শারীরিক সম্পর্কঃ
অনেকেই ভাবেন বিয়ের পর শারীরিক সম্পর্কই নারীদের এমনটা হওয়ার জন্য দায়ী। বাস্তবিক অর্থে এটা একদম ভূল ধারণা।
পুরুষের বীর্জ কী ওজন বাড়ার কারণ?
অনেক মানুষের ধারণা শারীরিক সম্পর্কের সময় পুরুষের বীর্য নারীর পেটে ঢোকার কারণে শারীরিক পরিবর্তন দেখা দেয়। বাস্তবিক অর্থে এটা একদম ভূল ধারণা।
জেনে রাখা ভালো, সঙ্গমের সময় নির্গত বীর্জ পেটে গিয়ে হজম হওয়া কিংবা রক্তে মিশে যাওয়াও সম্ভব নয়। এটির সঙ্গে ওজন বাড়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
সঠিক খাদ্যাভ্যাস না মানাঃ
বিয়ের আগে আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারী হতে অনেক মেয়ে কঠিন ডায়েট বা খাদ্যাভ্যাস মেনে চলে। চর্বিযুক্ত খাবার, কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার, ফাস্ট ফুড সব কিছুতেই তখন তাদের ‘না’ থাকে।
ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সব সময়ই একটা তাগিদ থাকে। তবে অনেকেই বিয়ের পর এই খাদ্যাভ্যাস আর ঠিকমতো মেনে চলতে পারে না।
অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসঃ
বিয়ের আগে নারী ও পুরুষরা নিজের স্বাস্থ্য নিয়ে অনেক বেশি সচেতন থাকে। কিন্তু বিপত্তি ঘটে বিয়ে হওয়ার পর। বা মেয়েদের পা*চা মোটা হওয়ার কারন কি?
হানিমুনসহ বিভিন্ন জায়গায় অতিমাত্রায় ঘোরাফেরা করে।
বিয়ের পর দম্পতি যেন সংসার জীবনে নয়, খাওয়ার প্রতিযোগিতায় যোগ দেন। ফলে বেড়ে যায় ওজন।
গর্ভধারণের জন্যঃ
গর্ভধারণের কারণে অধিকাংশ নারী ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। গবেষণায় দেখা যায়, প্রায় ১০ থেকে ১২ কেজি ওজন এই সময়টায় বেড়ে যায়।
জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতিঃ
জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতি গ্রহণ যেমন পিল বা ইনজেকশন এসব গ্রহণের কারণেও বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যায়।
আলস্যঃ
অলস লোকেরা শুধু খায় আর ঘুমায়। শরীরকে ফিট এবং কর্মক্ষম রাখার জন্য আর কোনো কাজ করে না। বিয়ের পর অনেকে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
আবার অনেকে নিজের প্রতি এতই অবহেলা দেখায় যে শরীরের যত্ন নেয় না। বিয়ের পর ওজন বাড়ার বড় কারণ এই আলস্য।