চুল পড়া কমানোর গুরুত্বপূর্ণ সহজ কয়েকটি টিপস
Hair Loss |
চুল পড়া নিয়ে সমস্যাটি অধিকাংশ মানুষের-ই হয়ে থাকে ।
এর কয়েকটি কার্যকরী উপায় নিয়ে আজ আলোচনা করব এবং আপনার কমন কিছু প্রশ্নের উত্তরও দিব ।
অকালে চুল ঝরে পড়লে কি আর পরবর্তীতে গজানো সম্ভব?
সাধারণ ভাবে আপনার এই প্রশ্নটির উত্তর হবে, না। যদি না চিকিৎসার মাধ্যমে অর্থাৎ ‘হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট’ করা হয়। তবে চুল পড়া শুরু করলে প্রাথমিক অবস্থায় ব্যবস্থা গ্রহণ করলে ক্ষতির পরিমাণ কমানো যায়।
বাস্থ্য-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মেডলিংকস’য়ের হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন কৃষ্ণ গৌরাঙ্গের দেওয়া কয়েকটি সম্ভাব্য উপায় সম্পর্কে এখানে জানানো হল।
চুল পড়ার প্রাথমিক লক্ষণ হল চুল পাতলা হয়ে যাওয়া।
যখন চুলের ঘনত্ব পাতলা হতে থাকে, তখনই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে শুরুই থেকেই চুলের যত্ন নেওয়া উচিত।
সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ:
ডা. গৌরাঙ্গের মতে, আমাদের খাবারে সাধারণভাবেই মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস ও প্রোটিনের ঘাটতি দেখা যায়।
তাই মাথায় অবশিষ্ট চুল ভালো রাখতে খাদ্য তালিকায় সম্পূরক খাবার যোগ করা যেতে পারে।
তিনি আরও বলেন, “সম্পূরক যেমন- বায়োটিন, জিংক, ক্যালসিয়াম প্যান্টোথেনেট, ভিটামিন ডি, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আরও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সম্পূরক খাবার খান।
কতটা সম্পূরক খাবার গ্রহণ করতে হবে তা জানতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
খাদ্যাভ্যাসে মনোযোগ দিন:
কী খাচ্ছেন তা গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব লক্ষ করা যায় আপনার চুলে। চুলের বৃদ্ধিতে সঠিক প্রকারের প্রোটিন ও পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করা উচিত।
ভিটামিন এ, সি, ডি, লৌহ এবং বায়োটিনের ঘাটতি চুলের বৃদ্ধি ধীর করে এবং ভবিষ্যতে চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দেয়।
মানসিক চাপ কমানো:
বিশ্বাস করুন আর না করুন, চুল পড়ার অন্যতম কারণ হল মানসিক চাপ। মানসিকে চাপের কারণে শরীরে হরমোন নিঃসরণ বেড়ে যায় এবং চুল পড়া দেখা দেয়।
তাই চাপ কমাতে ওষুধ, শরীরচর্চা এবং ভালো খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
চুল পড়া কমানোর তেল বা প্রসাধনীর প্রয়োজন নেই: বাজারে চুল পড়া কমানোর তেল বা সিরাম পাওয়া যায়।
ডা. গৌরাঙ্গ বলেন, “তেলের অণু ত্বকে প্রবেশের ক্ষেত্রে অনেক বড় এবং এটা কেবল চুলকে বাইরে থেকে মসৃণ করে এবং মাথার ত্বক চকচকে দেখায়।”
তিনি আরও জানান, যদিও তেল মালিশ মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।
ফলে চুলের আগা গোড়া মসৃণ লাগে দেখতে।
তাই তেল কিনতে চাইলে আগে একজন দক্ষ পরামর্শকের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।
এর কয়েকটি কার্যকরী উপায় নিয়ে আজ আলোচনা করব এবং আপনার কমন কিছু প্রশ্নের উত্তরও দিব ।
অকালে চুল ঝরে পড়লে কি আর পরবর্তীতে গজানো সম্ভব?
সাধারণ ভাবে আপনার এই প্রশ্নটির উত্তর হবে, না। যদি না চিকিৎসার মাধ্যমে অর্থাৎ ‘হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট’ করা হয়। তবে চুল পড়া শুরু করলে প্রাথমিক অবস্থায় ব্যবস্থা গ্রহণ করলে ক্ষতির পরিমাণ কমানো যায়।
বাস্থ্য-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মেডলিংকস’য়ের হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন কৃষ্ণ গৌরাঙ্গের দেওয়া কয়েকটি সম্ভাব্য উপায় সম্পর্কে এখানে জানানো হল।
চুল পড়ার প্রাথমিক লক্ষণ হল চুল পাতলা হয়ে যাওয়া।
যখন চুলের ঘনত্ব পাতলা হতে থাকে, তখনই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে শুরুই থেকেই চুলের যত্ন নেওয়া উচিত।
সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ:
ডা. গৌরাঙ্গের মতে, আমাদের খাবারে সাধারণভাবেই মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস ও প্রোটিনের ঘাটতি দেখা যায়।
তাই মাথায় অবশিষ্ট চুল ভালো রাখতে খাদ্য তালিকায় সম্পূরক খাবার যোগ করা যেতে পারে।
তিনি আরও বলেন, “সম্পূরক যেমন- বায়োটিন, জিংক, ক্যালসিয়াম প্যান্টোথেনেট, ভিটামিন ডি, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আরও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সম্পূরক খাবার খান।
কতটা সম্পূরক খাবার গ্রহণ করতে হবে তা জানতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
খাদ্যাভ্যাসে মনোযোগ দিন:
কী খাচ্ছেন তা গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব লক্ষ করা যায় আপনার চুলে। চুলের বৃদ্ধিতে সঠিক প্রকারের প্রোটিন ও পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করা উচিত।
ভিটামিন এ, সি, ডি, লৌহ এবং বায়োটিনের ঘাটতি চুলের বৃদ্ধি ধীর করে এবং ভবিষ্যতে চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার পূর্বাভাস দেয়।
মানসিক চাপ কমানো:
বিশ্বাস করুন আর না করুন, চুল পড়ার অন্যতম কারণ হল মানসিক চাপ। মানসিকে চাপের কারণে শরীরে হরমোন নিঃসরণ বেড়ে যায় এবং চুল পড়া দেখা দেয়।
তাই চাপ কমাতে ওষুধ, শরীরচর্চা এবং ভালো খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
চুল পড়া কমানোর তেল বা প্রসাধনীর প্রয়োজন নেই: বাজারে চুল পড়া কমানোর তেল বা সিরাম পাওয়া যায়।
ডা. গৌরাঙ্গ বলেন, “তেলের অণু ত্বকে প্রবেশের ক্ষেত্রে অনেক বড় এবং এটা কেবল চুলকে বাইরে থেকে মসৃণ করে এবং মাথার ত্বক চকচকে দেখায়।”
তিনি আরও জানান, যদিও তেল মালিশ মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।
ফলে চুলের আগা গোড়া মসৃণ লাগে দেখতে।
তাই তেল কিনতে চাইলে আগে একজন দক্ষ পরামর্শকের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।