জেনে নিন গ্রিন টি এর উপকারীতা কি কি?
Green Tea |
গ্রিন টি থেকে উপকার পেতে হলে সঠিক সময় পরিমাণ মতোই খাওয়া উচিত। আসুন জেনে নেওয়া যাক গ্রিন টি’র থেকে কী কী উপকার পাওয়া যায়।
গ্রিন টি শরীর-স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী এ কথা আমরা কম বেশি অনেকেই জানি। কিন্তু কী ভাবে এটি আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে তা কি জানেন? আসুন জেনে নেওয়া যাক গ্রিন টি’র থেকে কী কী উপকার পাওয়া যায়।
• গ্রিন টি’র পলিফেনল শরীরের ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে খাবার থেকে ক্যালোরি তৈরির প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। ফলে দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এটি এক দিনে ৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত ফ্যাট বার্ন করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নিয়মিত গ্রিন টি খেতে পারলে বছরে ৭ পাওন্ড পর্যন্ত ওজন কমানো সম্ভব।
• গ্রিন টি রক্তের গ্লুকোজ-এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। খাওয়ার পরে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গ্রিণ টি প্রত্যক্ষ ভাবে সাহায্য করে। তাই এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী।
• হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে গ্রিন টি খুবই কার্যকরী। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গ্রিন টি শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, গ্রিন টি রক্ত জমাট বাধতে দেয় না। পাশাপাশি, গ্রিন টি শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভবনা অনেকটাই কমে যায়।
• দাঁত ভালো রাখতে হলে গ্রিন টি খেতে পারেন। কারণ, গ্রিন টি’র ‘ক্যাটেকাইন’ নামক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট মুখের ভিতরের ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে দেয় না। যার ফলে গলার সংক্রমণ-সহ দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। নিয়মিত গ্রিন টি খেলে তা মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
• অবসাদ বা ডিপ্রেশন দূর করতে গ্রিন টি খুবই কার্যকরী। চা পাতায় ‘থিয়ানিন’ নামের অ্যামাইনো এসিড থাকে। এই উপাদান অবসাদ কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে অবসাদ থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
এই প্রতিবেদনটি থেকে গ্রিন টি’র নানা উপকারী দিক সম্পর্কে আমরা ধারণা পেলাম। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। যখন তখন গ্রিন টি খেলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। যেমন, খাবার খাওয়ার আগে বা পরে গ্রিন টি খাওয়া উচিত নয়।
গ্রিন টি শরীর-স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী এ কথা আমরা কম বেশি অনেকেই জানি। কিন্তু কী ভাবে এটি আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে তা কি জানেন? আসুন জেনে নেওয়া যাক গ্রিন টি’র থেকে কী কী উপকার পাওয়া যায়।
• গ্রিন টি’র পলিফেনল শরীরের ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে খাবার থেকে ক্যালোরি তৈরির প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। ফলে দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এটি এক দিনে ৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত ফ্যাট বার্ন করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নিয়মিত গ্রিন টি খেতে পারলে বছরে ৭ পাওন্ড পর্যন্ত ওজন কমানো সম্ভব।
• গ্রিন টি রক্তের গ্লুকোজ-এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। খাওয়ার পরে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গ্রিণ টি প্রত্যক্ষ ভাবে সাহায্য করে। তাই এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী।
• হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে গ্রিন টি খুবই কার্যকরী। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গ্রিন টি শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, গ্রিন টি রক্ত জমাট বাধতে দেয় না। পাশাপাশি, গ্রিন টি শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভবনা অনেকটাই কমে যায়।
• দাঁত ভালো রাখতে হলে গ্রিন টি খেতে পারেন। কারণ, গ্রিন টি’র ‘ক্যাটেকাইন’ নামক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট মুখের ভিতরের ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে দেয় না। যার ফলে গলার সংক্রমণ-সহ দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। নিয়মিত গ্রিন টি খেলে তা মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
• অবসাদ বা ডিপ্রেশন দূর করতে গ্রিন টি খুবই কার্যকরী। চা পাতায় ‘থিয়ানিন’ নামের অ্যামাইনো এসিড থাকে। এই উপাদান অবসাদ কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে অবসাদ থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
এই প্রতিবেদনটি থেকে গ্রিন টি’র নানা উপকারী দিক সম্পর্কে আমরা ধারণা পেলাম। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। যখন তখন গ্রিন টি খেলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। যেমন, খাবার খাওয়ার আগে বা পরে গ্রিন টি খাওয়া উচিত নয়।