চুল পড়া সমস্যার সহজ ঘরোয়া সমাধান
চুল পড়া সমস্যার সহজ ঘরোয়া সমাধানটা আমাদের সবারই জানা দরকার। চুল পড়া সমস্যা এখন হরহামেশাই দেখা যাচ্ছে। আয়নায় হঠাৎ নিজের চুল দেখেই আপনি থমকে গেলেন। কত আর বয়স এতো অল্প বয়সে চুল পেকে যাচ্ছে। তবে কি বুড়ো হয়ে যাচ্ছি। আবার বিয়ে করার আগেই কারো কারো মাথায় টাক দেখা যায়। হন্যে হয়ে খোঁজা আরম্ভ করলেন চুল পড়া রোধের ঔষধ, চুল পড়া রোধে শ্যাম্পু, চুল পড়া রোধে প্রাকৃতিক উপায়, চুল গজানোর শ্যম্পু। অনেকে চুল পড়া বন্ধের দোয়া পড়তে থাকেন।আসলেই, চুল পড়া সমস্যা একটা ভয়ানক সমস্যা। এবার চুল পড়া বন্ধে ঘরোয়া সমাধানটা দেখে নিন। সমাধান দেখার আগে দেখেনিন
চুল কেন পড়ে?
জিন আমাদের ত্বক আর স্বাস্থ্যের উপর অনেক বড় প্রভাব ফেলে। এজন্য অতিরিক্ত চুল পড়া এবং স্বাস্থ্য বেড়ে যেতে পারে। আবার আপনি উত্তরাধীকার অর্থাৎ বংশানুক্রমে চুল পড়া রোগে ভুগতে পারেন। আপনার বাবার কিংবা অন্যান্য আত্মীয় স্বজনদেরও এই সমস্যা থাকতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মেয়েদেরও এরকম চুল পড়া রোগ হয়ে থাকতে পারে। এসমস্ত ক্ষেত্রে খুব বেশি একটা ঔষধ পত্রে কাজে আসেনা।
থাইরয়েট রোগে ভুগলে ধরে নিবেন আপনার চুল পড়া সমস্যা মোটামুটি ভয়াবহ। তাছাড়া অপুষ্টিতে ভুগলেও চুল পড়তে পারে। আবার পাতলা পায়খানা হলেও চুল পড়তে পারে। কি ভয়ানক ব্যপার মনে হচ্ছেনা। এসমস্ত ক্ষেত্রে নিজের যত্ন আত্মি ছাড়া আর অন্য কিছুতে কাজে আসেনা। চুল পড়ার ঘরোয়া সমস্যা কিংবা চুল পড়ার ঔষধ কোন কিছুই এসব ক্ষেত্রে কাজে আসেনা। যদি এধরনের সমস্যা ছাড়া অন্য কোন সমস্যা হয় তাহলে নিচের দেয়া ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল পড়া সমস্যার সমাধান শিখে নিন।
খুশকি থেকে মুক্তি নিন
চুল পড়া, চুল অকালে পেকে যাওয়াসহ প্রায় সকল সমস্যার মূলে হচ্ছে খুশকি। খুশকি মু্ক্তির জন্য সবচেয়ে বেষ্ট হচ্ছে তুলসী পাতা ও নিম পাতা। জেনে নিন কিভাবে তুলসী পাতা আর নিম পাতা দিয়ে খুশকি থেকে মুক্তি পাবেন।
এটা আপনাকে খুশকির হাত থেকে বাঁচতে সবথেকে বেশি সাহায্য করবে। আপনি চাইলে শুধু নিমপাতা বাটা কিংবা তুলসীপাতা বাটা চুলের ঘোড়ায় লাগাতে পারেন। নিয়মিত তেল দিতে হবে। আবার অতিরিক্ত তেল দেওয়াও খুশকির জন্য ভালোনা। শ্যম্পু করার নূন্যতম বারো ঘন্টা পূর্বে তেল লাগিয়ে নিন। এতে চুলের জন্য বেশ উপকার হয়।
চুলপড়া বন্ধ করে মুলতানি মাটি
চুলপড়া বন্ধ করতে মুলতানি মাটি কিভাবে ব্যবহার করবেন জেনে নিন। এককাপ টক দই নিয়ে তাতে দুচামচ আমলকি ঘুঁড়ো অথবা আমলা তেল আর লেবুর রস ২ টেবিল চামচ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে পুরো মাথায় চুলের ঘোড়া এবং চুলে লাগিয়ে দিন। পঁচিশ মিনিট অপেক্ষার পর ভালো কোন শ্যম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।
নিজের পছন্দ মত যেকোন দুই দিন চুলপড়া বন্ধ সহ অন্যান্য সমস্যার জন্য মুলতানি মাটির এই প্যক ব্যবহার করতে পারেন। খাবার অভ্যাস পরিবর্তন করুন তেলযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। তাছাড়া খুশকি দূর করতে বালিশের কভার নিজের ব্যবহারের চিরুনি এবং তোয়ালে নিয়মিত বিরতিতে পরিষ্কার করুন।
অ্যালোভেরা ব্যবহার করুন
অ্যলোভেরায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এবং নিউট্রিনস যা শুধু ত্বক নয় চুলের জন্যও উপকারী। বাজারে কেনা যেকোন কন্ডিশনারের চেয়ে অ্যালোভেরার জেল অনেক বেশি উপকারী। সানবার্ণ থেকে আপনার স্কিন এবং চুলকে রক্ষা করতে প্রাকৃতিক হিলিং প্রপার্টিস আছে। চুল স্মুখ আর শাইনি বানাতে অ্যালোভেরার জুড়ি নেই।
চুল পড়া বন্ধ করার তেল এবং নারকেল দুধ
ইতিমধ্যে আমরা বলেছি চুলের খাদ্য হচ্ছে তেল। চুলের যত্নে অন্যসব তেলের চাইতে নারকেল তেলের গুরুত্ব বেশি। দুই কাপ গরম পানিতে পরিমান মতো কোরানো নারকেল দিন এবং গরম করতে থাকুন। এতে দেখবেন নারকেল দুধ বের হয়। আপনার চুলের জন্য খুবই উপকারী হবে নারকেল দুধ। ব্যবহার করলেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন। কিভাবে ব্যবহার করবেন জেনে নিন
চুল বৃদ্ধি করতে মেথির ব্যবহার করুন
নিয়ম মেনে মেথি ব্যবহার করলে সহজে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। কিভাবে মেথির ব্যবহার করবেন? চুল অনুযায়ী পরিমাণমত মেথি ভিজিয়ে রাখুন সারারাত। তারপর ভিজানো মেথিকে পেস্ট করুন। এই পেস্ট চুলে লাগিয়ে নিন। মেথি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। মেথিতে ভালো ফলাফলের জন্য মেথির সাথে চাইলে সামান্য পরিমানে টক দই এবং মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
দই, লেবু এবং মধুর ব্যবহার
চুলের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং প্রোটিন এর যোগান দিতে পারে দই, লেবু এবং মধুর প্যাক। চুলের আদ্রতা ধরে রাখতে সপ্তাহের যেকোন দিন (একদিন) শ্যাম্পু করার পূর্বে এই প্যাক ব্যবহার করুন। কিছুক্ষন পর শ্যম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
অ্যাপল সাইডার ভিনেগার
চুল পড়া কমাতে অ্যাসিটিক এসিড খুব ভালো কাজে আসে। অ্যাপল সাইডার ভিনেগারে যেহেতু প্রচুর পরিমানে অ্যাসিটিক এসিড রয়েছে তাই এটি ব্যবহার করে দেখুন। ২টেবিল চামচ অ্যাপল সাইডার ভিনেগার এক কাপ পরিমাণ পানিতে মিশিয়ে গোসলের পূর্বে চুল ধুয়ে নিন। আশা করা যায় এতে আপনার চুল পড়া কমে যাবে।
কালো জিরার ব্যবহার
কালো জিরা এমন একটি খাবার যা পৃথিবীর প্রায় সকল রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে। তাই নিয়ম করে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন কালো জিরা খেতে পারেন। একই সাথে মাথায় কালো জিরার তেল ব্যবহার করতে পারেন।
স্ট্রেস কমাতে হবে
শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি চুল পড়া কমাতে স্ট্রেস কমাতে হবে। টাকা পয়সার চিন্তা, পারিবারিক কলহ, চাকরি ইত্যাদির চিন্তা কমাতে হবে। এজন্য বুঝেশুনে মেডিটেশন করলে ভালো ফলাফল পেতে পারেন।
চুল পড়া বন্ধে সাধারণ যত্ন
চুল কেন পড়ে?
জিন আমাদের ত্বক আর স্বাস্থ্যের উপর অনেক বড় প্রভাব ফেলে। এজন্য অতিরিক্ত চুল পড়া এবং স্বাস্থ্য বেড়ে যেতে পারে। আবার আপনি উত্তরাধীকার অর্থাৎ বংশানুক্রমে চুল পড়া রোগে ভুগতে পারেন। আপনার বাবার কিংবা অন্যান্য আত্মীয় স্বজনদেরও এই সমস্যা থাকতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মেয়েদেরও এরকম চুল পড়া রোগ হয়ে থাকতে পারে। এসমস্ত ক্ষেত্রে খুব বেশি একটা ঔষধ পত্রে কাজে আসেনা।
থাইরয়েট রোগে ভুগলে ধরে নিবেন আপনার চুল পড়া সমস্যা মোটামুটি ভয়াবহ। তাছাড়া অপুষ্টিতে ভুগলেও চুল পড়তে পারে। আবার পাতলা পায়খানা হলেও চুল পড়তে পারে। কি ভয়ানক ব্যপার মনে হচ্ছেনা। এসমস্ত ক্ষেত্রে নিজের যত্ন আত্মি ছাড়া আর অন্য কিছুতে কাজে আসেনা। চুল পড়ার ঘরোয়া সমস্যা কিংবা চুল পড়ার ঔষধ কোন কিছুই এসব ক্ষেত্রে কাজে আসেনা। যদি এধরনের সমস্যা ছাড়া অন্য কোন সমস্যা হয় তাহলে নিচের দেয়া ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল পড়া সমস্যার সমাধান শিখে নিন।
খুশকি থেকে মুক্তি নিন
চুল পড়া, চুল অকালে পেকে যাওয়াসহ প্রায় সকল সমস্যার মূলে হচ্ছে খুশকি। খুশকি মু্ক্তির জন্য সবচেয়ে বেষ্ট হচ্ছে তুলসী পাতা ও নিম পাতা। জেনে নিন কিভাবে তুলসী পাতা আর নিম পাতা দিয়ে খুশকি থেকে মুক্তি পাবেন।
- তুলসীপাতা এবং নিমপাতাকে একসাথে ভালো করে ধুয়ে নিন।
- তারপর আন্দাজমত পানি দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন।
- ঠান্ডা হওয়ার জন্য কিছুক্ষন রেখে দিন।
- ঠান্ডা হয়ে গেলে মাথার তালুতে কিছুক্ষনের জন্য তুলসী আর নিম পাতার পানি মাথায় দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন।
- শ্যম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
এটা আপনাকে খুশকির হাত থেকে বাঁচতে সবথেকে বেশি সাহায্য করবে। আপনি চাইলে শুধু নিমপাতা বাটা কিংবা তুলসীপাতা বাটা চুলের ঘোড়ায় লাগাতে পারেন। নিয়মিত তেল দিতে হবে। আবার অতিরিক্ত তেল দেওয়াও খুশকির জন্য ভালোনা। শ্যম্পু করার নূন্যতম বারো ঘন্টা পূর্বে তেল লাগিয়ে নিন। এতে চুলের জন্য বেশ উপকার হয়।
তেল হলো চুলের খাদ্য। একদম তেল দেওয়া যেমন ভালোনা আবার বেশি তেল দেওয়াও ভালোনা। তেল না দিলে চুলের আগা ফেটে যায়।কখনো তেল দিয়ে বাহিরে যাবেন না। মাথায় তেল থাকলে রাস্তাঘাটের সব ধুলাবালি খুব সহজে চুলে আটকে যায়। ফলে চুল নোংরা হয়। ঠিক তখনই চুল আঁচড়ালে অনেক বেশি চুল উঠে।
চুলপড়া বন্ধ করে মুলতানি মাটি
চুলপড়া বন্ধ করতে মুলতানি মাটি কিভাবে ব্যবহার করবেন জেনে নিন। এককাপ টক দই নিয়ে তাতে দুচামচ আমলকি ঘুঁড়ো অথবা আমলা তেল আর লেবুর রস ২ টেবিল চামচ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে পুরো মাথায় চুলের ঘোড়া এবং চুলে লাগিয়ে দিন। পঁচিশ মিনিট অপেক্ষার পর ভালো কোন শ্যম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।
নিজের পছন্দ মত যেকোন দুই দিন চুলপড়া বন্ধ সহ অন্যান্য সমস্যার জন্য মুলতানি মাটির এই প্যক ব্যবহার করতে পারেন। খাবার অভ্যাস পরিবর্তন করুন তেলযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। তাছাড়া খুশকি দূর করতে বালিশের কভার নিজের ব্যবহারের চিরুনি এবং তোয়ালে নিয়মিত বিরতিতে পরিষ্কার করুন।
অ্যালোভেরা ব্যবহার করুন
অ্যলোভেরায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এবং নিউট্রিনস যা শুধু ত্বক নয় চুলের জন্যও উপকারী। বাজারে কেনা যেকোন কন্ডিশনারের চেয়ে অ্যালোভেরার জেল অনেক বেশি উপকারী। সানবার্ণ থেকে আপনার স্কিন এবং চুলকে রক্ষা করতে প্রাকৃতিক হিলিং প্রপার্টিস আছে। চুল স্মুখ আর শাইনি বানাতে অ্যালোভেরার জুড়ি নেই।
- চুলের ধরন অনুযায়ী অ্যালোভেরা নিবেন। (যতটুকুন প্রয়োজন মনে হয়)
- পরিষ্কার হাতে অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেলী বের করে নিন।
- জেলী চটকে তাতে অল্প পরিমাণে লেবুর রস মিশিয়ে নিন। আবার ভালো করে মিক্স করুন।
- এবার প্রয়োজনমত চুলে লাগিয়ে নিন।
- ত্রিশ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করুন
- এবার ভালো যেকোন শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
চুল পড়া বন্ধ করার তেল এবং নারকেল দুধ
ইতিমধ্যে আমরা বলেছি চুলের খাদ্য হচ্ছে তেল। চুলের যত্নে অন্যসব তেলের চাইতে নারকেল তেলের গুরুত্ব বেশি। দুই কাপ গরম পানিতে পরিমান মতো কোরানো নারকেল দিন এবং গরম করতে থাকুন। এতে দেখবেন নারকেল দুধ বের হয়। আপনার চুলের জন্য খুবই উপকারী হবে নারকেল দুধ। ব্যবহার করলেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন। কিভাবে ব্যবহার করবেন জেনে নিন
- আপনার ত্বক বুঝে পরিমান মত তেল দিতে হবে। বেশি ভালো হবে মনে করে অতিরিক্ত তেল দেয়া যাবেনা।
- আপনার ব্যবহার করা নারকেল তেলের সাথে সামান্য পরিমান ক্যাস্টর অয়েল কিংবা অরগান অয়েল ব্যবহার করুন। ফলাফল ব্যবহার করার সাথে সাথেই বুঝতে পারবেন।
চুল বৃদ্ধি করতে মেথির ব্যবহার করুন
নিয়ম মেনে মেথি ব্যবহার করলে সহজে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। কিভাবে মেথির ব্যবহার করবেন? চুল অনুযায়ী পরিমাণমত মেথি ভিজিয়ে রাখুন সারারাত। তারপর ভিজানো মেথিকে পেস্ট করুন। এই পেস্ট চুলে লাগিয়ে নিন। মেথি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। মেথিতে ভালো ফলাফলের জন্য মেথির সাথে চাইলে সামান্য পরিমানে টক দই এবং মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
দই, লেবু এবং মধুর ব্যবহার
চুলের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং প্রোটিন এর যোগান দিতে পারে দই, লেবু এবং মধুর প্যাক। চুলের আদ্রতা ধরে রাখতে সপ্তাহের যেকোন দিন (একদিন) শ্যাম্পু করার পূর্বে এই প্যাক ব্যবহার করুন। কিছুক্ষন পর শ্যম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
অ্যাপল সাইডার ভিনেগার
চুল পড়া কমাতে অ্যাসিটিক এসিড খুব ভালো কাজে আসে। অ্যাপল সাইডার ভিনেগারে যেহেতু প্রচুর পরিমানে অ্যাসিটিক এসিড রয়েছে তাই এটি ব্যবহার করে দেখুন। ২টেবিল চামচ অ্যাপল সাইডার ভিনেগার এক কাপ পরিমাণ পানিতে মিশিয়ে গোসলের পূর্বে চুল ধুয়ে নিন। আশা করা যায় এতে আপনার চুল পড়া কমে যাবে।
কালো জিরার ব্যবহার
কালো জিরা এমন একটি খাবার যা পৃথিবীর প্রায় সকল রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে। তাই নিয়ম করে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন কালো জিরা খেতে পারেন। একই সাথে মাথায় কালো জিরার তেল ব্যবহার করতে পারেন।
স্ট্রেস কমাতে হবে
শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি চুল পড়া কমাতে স্ট্রেস কমাতে হবে। টাকা পয়সার চিন্তা, পারিবারিক কলহ, চাকরি ইত্যাদির চিন্তা কমাতে হবে। এজন্য বুঝেশুনে মেডিটেশন করলে ভালো ফলাফল পেতে পারেন।
চুল পড়া বন্ধে সাধারণ যত্ন
- চুল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। নিয়ম করে চুল আঁচড়াতে হবে। খেয়াল রাথতে হবে অতিরিক্ত যেন নাহয়।
- ১০মিনিট ধরে পেঁয়াজের রস মাথায় দিয়ে রাখুন। এতে নতুন চুল উঠবে।
- মেহেদী পাতা ব্যবহার করুন।
- আমলকি ভিজিয়ে পানি ব্যবহার করতে পারেন।
- তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে যেতে হবে।
- চুল পড়া বন্ধে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে।
- একবার চুল ন্যাড়া করলেই কিছুটা হলেও চুলের গুরুত্ব বুঝতে পারবেন। আপনার কনফিডেন্স বাড়াতে, লুকিং ঠিকঠাক রাখতে চুলের বিকল্প নেই। চুল ঠিকঠাক রাখতে চুলের যত্নের বিকল্প নেই। যতনে রতন মিলবে।