হজমে সমস্যা হচ্ছে দেখে নিন ঔষধ ছাড়া সহজ সমাধান
একি অবস্থা আমার? আজকাল একটু রিচ ফুড খেলেই বদহজম হচ্ছে। বার বার অফিসও থেকেও ছুটি নিতে হচ্ছে। দিনে দিনে কাজকর্ম নিয়ে এতো ব্যস্ত যে নিজের স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেয়ার সময়ই নেই। অথচ, আমাদের উচিত সঠিক নিউট্রেশনযুক্ত খাবার খাওয়া আর হজম শক্তি বৃদ্ধিতে চেষ্টা করে যাওয়া।
দুর্বল হজমশক্তি একটি মারাত্মক সমস্যা। এর জন্য আমাদের শরীরে অনেক রকম রোগ দেখা যায়। পাতলা পায়খানা, এসিডিটি এমনকি পুওর ডাইজেশন অনেক সময় ক্রনিক ডিজিজ ও ঘটাতে পারে। আমাদের মধ্যে অনেকেই ধরে নেই হজম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ কিংবা হজম শক্তি বৃদ্ধির সিরাপ খাওয়া ছাড়া হজম শক্তিার উন্নতি হয়না। অনেকে আবার হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য হোমিও ঔষধ সাজেশন দিয়ে থাকেন।
⚡ অনলাইন ৫টি কাজ যা ফুলটাইম করতে পারবেন
সত্যি বলতে আমরা শুধুমাত্র আমাদের ডায়েটে অল্প পরিবর্তন আর কিছু রুটিন অনুযায়ী কিছু ব্যয়াম করেই আমাদের হজম শক্তির বৃদ্ধি করতে পারি। এই পোষ্ট এ আপনাদের সাথে এমন কিছু টিপস শেয়ার করবো যাতে বিনা মেডিসিনে আপনিন আপনার ডাইজেশন প্রসেসকে আরেকটু ইমপ্রুভ করতে পারবেন। চলুন আপনার হজমে সমস্যা হচ্ছে দেখে নিন ঔষধ ছাড়া সহজ সমাধান:
১। আপনার খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করুন
আপনি যে ঘরটায় খাবার খান তার একটা প্রভাব পড়ে আপনার খাবারের উপর। খেতে খেতে ফেবারিট টেলিভিশন শো দেখা কিংবা প্রিয় এফএম শোন বা অন্য যেকোন কিছু বন্ধ করে খাবার খাওয়া উচিত। আমাদের ফুল ফোকাস থাকবে খাবার আর আমাদের অ্যাক্ট অফ ইটিং এর উপর। খাবার খাওয়ার সময় খুব মন দিয়ে নোটিশ করতে হবে খাবারটা টেস্ট কেমন, গন্ধ কেমন? এটাকে মাইন্ডফুল ইটিং বলে। এছাড়াও আমাদের খাবারটাকে খুব ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়া উচিত। কারণ- যত ভালোভাবে চিবিয়ে খাবারটা খেতে পারবো তত ভালো ভাবে আমাদের ডাইজেশন হবে। মুড অফ, এ্যংগার এগুলো আমাদের ডাইজেশনকে প্রভাবিত করে। কারণ আমাদের মাইন্ড আর ডাইজেস্টিভ সিস্টেম কানেক্টেড। তাই আমাদের ফিলিংস ইমোশন এগুলো আমাদের হজমের উপরও একটা ইফেক্ট ফেলে। অনেক সময় ক্ষিধা থাকার পারও কোন কারণে যখন খাবারটা খেতে ঘেন্না লাগছে তারপরও আপনি খেলেন ঠিক তখন আপনার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
যেসমস্ত মানুষদের মধ্যে ডাইজেস্টিভ ডিজঅর্ডার লক্ষ্য করা যায় তারা বেশিরভভাগই ডিহাইড্রেটেড মানে জল কম খাওয়ার জন্য এরোগে ভোগে। তাই সবার আগে সঠিক পরিমানে জল পান করা দরকার। খাবরের অন্তত ত্রিশ মিনিট পূর্বে এবং ত্রিশ মিনিট পরে নিয়ম করে পানি পান করা উচিত। পানি পানের সঠিক নিয়ম জানতে এই পোষ্টটি ফলো করুন, লিংক এখানে। খাবার সময় ঠান্ডা জল পান করা কিংবা খাবারের পর আইসক্রিম জাতীয় কিছু খাওয়া যাবেনা। এটা হজমে অনেক সমস্যা তৈরী করে।
সত্যি বলতে আমরা শুধুমাত্র আমাদের ডায়েটে অল্প পরিবর্তন আর কিছু রুটিন অনুযায়ী কিছু ব্যয়াম করেই আমাদের হজম শক্তির বৃদ্ধি করতে পারি। এই পোষ্ট এ আপনাদের সাথে এমন কিছু টিপস শেয়ার করবো যাতে বিনা মেডিসিনে আপনিন আপনার ডাইজেশন প্রসেসকে আরেকটু ইমপ্রুভ করতে পারবেন। চলুন আপনার হজমে সমস্যা হচ্ছে দেখে নিন ঔষধ ছাড়া সহজ সমাধান:
১। আপনার খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করুন
আপনি যে ঘরটায় খাবার খান তার একটা প্রভাব পড়ে আপনার খাবারের উপর। খেতে খেতে ফেবারিট টেলিভিশন শো দেখা কিংবা প্রিয় এফএম শোন বা অন্য যেকোন কিছু বন্ধ করে খাবার খাওয়া উচিত। আমাদের ফুল ফোকাস থাকবে খাবার আর আমাদের অ্যাক্ট অফ ইটিং এর উপর। খাবার খাওয়ার সময় খুব মন দিয়ে নোটিশ করতে হবে খাবারটা টেস্ট কেমন, গন্ধ কেমন? এটাকে মাইন্ডফুল ইটিং বলে। এছাড়াও আমাদের খাবারটাকে খুব ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়া উচিত। কারণ- যত ভালোভাবে চিবিয়ে খাবারটা খেতে পারবো তত ভালো ভাবে আমাদের ডাইজেশন হবে। মুড অফ, এ্যংগার এগুলো আমাদের ডাইজেশনকে প্রভাবিত করে। কারণ আমাদের মাইন্ড আর ডাইজেস্টিভ সিস্টেম কানেক্টেড। তাই আমাদের ফিলিংস ইমোশন এগুলো আমাদের হজমের উপরও একটা ইফেক্ট ফেলে। অনেক সময় ক্ষিধা থাকার পারও কোন কারণে যখন খাবারটা খেতে ঘেন্না লাগছে তারপরও আপনি খেলেন ঠিক তখন আপনার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এজন্য খাবারের সময় শান্ত পরিবেশ রাখতে হবে, খাওয়ার সময় মনোযোগ থাকবে শুধুমাত্র খাবারের দিকে।২। সঠিক পরিমানে জল পান করা
যেসমস্ত মানুষদের মধ্যে ডাইজেস্টিভ ডিজঅর্ডার লক্ষ্য করা যায় তারা বেশিরভভাগই ডিহাইড্রেটেড মানে জল কম খাওয়ার জন্য এরোগে ভোগে। তাই সবার আগে সঠিক পরিমানে জল পান করা দরকার। খাবরের অন্তত ত্রিশ মিনিট পূর্বে এবং ত্রিশ মিনিট পরে নিয়ম করে পানি পান করা উচিত। পানি পানের সঠিক নিয়ম জানতে এই পোষ্টটি ফলো করুন, লিংক এখানে। খাবার সময় ঠান্ডা জল পান করা কিংবা খাবারের পর আইসক্রিম জাতীয় কিছু খাওয়া যাবেনা। এটা হজমে অনেক সমস্যা তৈরী করে।
⚡ কালো ছেলেদের ১০টি দাড়ির ডিজাইন
৩। ডায়েটে কিছু পরিবর্তন করুন
আমাদের সবসময় ফোকাস থাকা উচিত রিয়েল ফুড খাওয়ার উপর। তাজা শাকসবজি, বাড়িতে রান্না করা খাবারের জন্য চেষ্টা করতে হবে। ফাস্ট ফুড, রিচ ফুড কিংবা হোটেলের খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত। ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবারে ফ্যাট, রিফাইন্ড অয়েল, আটিফিশিয়াল কালার, টেস্টি সল্ট অনেক বেশি পরিমানে থাকে তাই এগুলো এভোয়েড করাই ভালো। তাছাড়া এগুলো কোন নিউট্রিশন ভ্যালুও প্রোভাইড করেনা । এসমস্ত খাবার খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রোগ ও দেখা দেয়। আমাদের যথেষ্ট পরিমানে ফাইবার যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। ফাইবারের জন্য খাবার অন্ত্রের মধ্যে দিয়ে খুব সহজে পাস হতে পারে। সলিউব্যল ফাইবার- শসা, ব্লূবেরী, বাদাম এজাতীয় জিনিসে পাওয়া যায়। এগুলো খাওয়ার পর একটা জেলের মত জিনিস ফর্ম করে যার যা আমাদের ডাইজেশন কে স্লো করে দেয়। তাই আমরা অনেকক্ষন পেট ভরা ফিল করি। যার জন্য আমাদের ওয়েট কন্ট্রোলে থাকে। ইনসল্যুবল ফাইবার যা ডার্ক গ্রীন কালার যুক্ত সবজীতে, গাজর, সবুজ বীনে থাকে এটা আমাদের মলকে শক্ত করে।
৪। ব্যয়াম করা
প্রতিদিন সামান্য ব্যয়াম আপনার ডাইজেশন সিস্টেমটাকে ইম্প্রুভ করতে অনেকখানি সহায়তা করে। মুভমেন্ট আর গ্রাভিটির কারনে খুব সহজে অন্ত্রের মধ্যদিয়ে খাবার পাস হয়। মাঝে মধ্যে শুুধু পায়চারী করলেও ডাইজেশন সিস্টেম অনেকটা ইম্প্রুভ হতে পারে। সারাদিন শয়ে বসে থাকা ডাইজেশন প্রসেসটাকে স্লো করে দেয় এবং ডাইজেশনটাকে ডিফিকাল্ট করে তোলে। ব্যয়ামের ফলে অন্ত্রের মাসলের রক্ত চলাচল ভালো হয় যা খাবার ডাইজেশনে সহায়তা করে।
৩। ডায়েটে কিছু পরিবর্তন করুন
আমাদের সবসময় ফোকাস থাকা উচিত রিয়েল ফুড খাওয়ার উপর। তাজা শাকসবজি, বাড়িতে রান্না করা খাবারের জন্য চেষ্টা করতে হবে। ফাস্ট ফুড, রিচ ফুড কিংবা হোটেলের খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত। ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবারে ফ্যাট, রিফাইন্ড অয়েল, আটিফিশিয়াল কালার, টেস্টি সল্ট অনেক বেশি পরিমানে থাকে তাই এগুলো এভোয়েড করাই ভালো। তাছাড়া এগুলো কোন নিউট্রিশন ভ্যালুও প্রোভাইড করেনা । এসমস্ত খাবার খাওয়ার ফলে বিভিন্ন রোগ ও দেখা দেয়। আমাদের যথেষ্ট পরিমানে ফাইবার যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। ফাইবারের জন্য খাবার অন্ত্রের মধ্যে দিয়ে খুব সহজে পাস হতে পারে। সলিউব্যল ফাইবার- শসা, ব্লূবেরী, বাদাম এজাতীয় জিনিসে পাওয়া যায়। এগুলো খাওয়ার পর একটা জেলের মত জিনিস ফর্ম করে যার যা আমাদের ডাইজেশন কে স্লো করে দেয়। তাই আমরা অনেকক্ষন পেট ভরা ফিল করি। যার জন্য আমাদের ওয়েট কন্ট্রোলে থাকে। ইনসল্যুবল ফাইবার যা ডার্ক গ্রীন কালার যুক্ত সবজীতে, গাজর, সবুজ বীনে থাকে এটা আমাদের মলকে শক্ত করে।
৪। ব্যয়াম করা
প্রতিদিন সামান্য ব্যয়াম আপনার ডাইজেশন সিস্টেমটাকে ইম্প্রুভ করতে অনেকখানি সহায়তা করে। মুভমেন্ট আর গ্রাভিটির কারনে খুব সহজে অন্ত্রের মধ্যদিয়ে খাবার পাস হয়। মাঝে মধ্যে শুুধু পায়চারী করলেও ডাইজেশন সিস্টেম অনেকটা ইম্প্রুভ হতে পারে। সারাদিন শয়ে বসে থাকা ডাইজেশন প্রসেসটাকে স্লো করে দেয় এবং ডাইজেশনটাকে ডিফিকাল্ট করে তোলে। ব্যয়ামের ফলে অন্ত্রের মাসলের রক্ত চলাচল ভালো হয় যা খাবার ডাইজেশনে সহায়তা করে।
⚡ ব্যায়াম ছাড়াই যা খেলে ঝরবে অতিরিক্ত মেদ
৫। মানসিক চাপ সামলে নিন
মানসিক চাপ আপনার ডাইজেশনকে সম্পূর্ন গড়বড় করে দিতে পারে। এর ফলে গ্যাস মাথা ব্যাথা এরকম বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই মানসিক চাপ নিবেন না। কোন ধরনের রিল্যাক্সিং এক্টিভিটি আপনার স্ট্রেস কমানোর জন্য বেস্ট সেটা আপনাকেই ডিসকভার করতে হবে। হেলদি টাইম থেকে আপনার জন্য সাজেশন থাকবে মেডিটেশন, ওয়াকিং ইয়োগা এগুলো খুবই উপকারী। স্ট্রেস বেড়ে গেলে আমরা অনেক সময় ইমোশনাল ইটিং করতে শুরু করি। তাই যতটা সম্ভব স্ট্রেসকে কমানোর চেষ্টা করবেন।
৬। ওভার ইটিং
অতিরিক্ত খাওয়াও একটি মারাত্মক সমস্যাা। অনেক সময় বিভিন্ন দাওয়াতে কিংবা বাসায় খাবারটা মজা হলেই একটু বেশি খেয়ে নিই। ভাবনাটা এমন একটু বেশি খেলে আর কি ক্ষতি হবে। এই একটু বেশি খাবার আপনার বদহজম করতে পারে। তাই সবসময় মনে রাখতে হবে একটু বেশি নয় বরং একটু কম খাবেন প্রয়োজনে, পরিমিত খাবেন ভালো থাকবেন। আর যদি কখনো একটু বেশি খেয়েই ফেলেন তাহলে এক চিমটি হলুদ, লেবুর রস মিশিয়ে হালকা পাানির সাথে খেয়ে নিন আরাম লাগবে। তাছাড়া অতিরিক্ত খাবার ফলে কিছুক্ষন হাটাহাটি করতে পারেন।
৭। ধুমপান বর্জন করুন
ধুমপান শুধু ক্যান্সারের কারন লেখা হলেও ধুমপান থেকে অনেক রোগ ছড়ায়। হজমে বাধাগ্রস্থ করে ধুমপান। তাই যারা দীর্ঘদিন ধরেই ধুমপানে আসক্ত আপনার হজম শক্তি ইম্প্রুভ করতে আপনাকে ধুমপান ত্যাগ করতেই হবে।
৮। মাত্রাতিরিক্ত ঔষধ খাওয়া
কমবেশি আমাদের মাঝে অনেকেই গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট খেয়েছি। বলতে পারবেন ঠিক কতবার আপনি ডাক্তারের পরামর্শ মত ঔষধটি খেয়েছেন। আর কয়বার নিজের ইচ্ছেমত প্রয়োজন মনে করেছেন আর কিনে খেয়েছেন। এরকম আরো অনেক ঔষধ রয়েছে যা আমরাই আমাদের ইচ্ছামত খেতে থাকি। যেহেতু পরামর্শ ছাড়াই ঔষধ কেনা যায় আমরা খেয়েও থাকি। তাই ঔষধের পরিমান আমাদের একটু বেশি হয়। আর বেশি ঔষধ খাওয়ার ফলে আমাদের রোগ নিয়ন্ত্রন ক্ষমতা কমতে থাকে। বদহজম হয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাওয়া যাবেনা।
৯। হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য নিজে তৈরী করুন এ পানীয়
খুব সহজেই হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য পানীয় তৈরী করে পান করতে পারেন। তার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে হাফ লিটার পানি, জিরা ২টেবিল চামচ এর জোয়ান প্রয়োজন হবে এক টেবিল চামচ। এবার এগুলোকে একসাথ পানির সাথে মিশিয়ে রেখে দিন। ভোর বেলা কোন কিছু খাবার পূর্বে এ পানীয় পান করুন। স্বাদ বাড়ানোর জন্য একটু মধু মিশাতে পারেন। আশা করছি এ পানীয় উপকার পাবেন।
৫। মানসিক চাপ সামলে নিন
মানসিক চাপ আপনার ডাইজেশনকে সম্পূর্ন গড়বড় করে দিতে পারে। এর ফলে গ্যাস মাথা ব্যাথা এরকম বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই মানসিক চাপ নিবেন না। কোন ধরনের রিল্যাক্সিং এক্টিভিটি আপনার স্ট্রেস কমানোর জন্য বেস্ট সেটা আপনাকেই ডিসকভার করতে হবে। হেলদি টাইম থেকে আপনার জন্য সাজেশন থাকবে মেডিটেশন, ওয়াকিং ইয়োগা এগুলো খুবই উপকারী। স্ট্রেস বেড়ে গেলে আমরা অনেক সময় ইমোশনাল ইটিং করতে শুরু করি। তাই যতটা সম্ভব স্ট্রেসকে কমানোর চেষ্টা করবেন।
৬। ওভার ইটিং
অতিরিক্ত খাওয়াও একটি মারাত্মক সমস্যাা। অনেক সময় বিভিন্ন দাওয়াতে কিংবা বাসায় খাবারটা মজা হলেই একটু বেশি খেয়ে নিই। ভাবনাটা এমন একটু বেশি খেলে আর কি ক্ষতি হবে। এই একটু বেশি খাবার আপনার বদহজম করতে পারে। তাই সবসময় মনে রাখতে হবে একটু বেশি নয় বরং একটু কম খাবেন প্রয়োজনে, পরিমিত খাবেন ভালো থাকবেন। আর যদি কখনো একটু বেশি খেয়েই ফেলেন তাহলে এক চিমটি হলুদ, লেবুর রস মিশিয়ে হালকা পাানির সাথে খেয়ে নিন আরাম লাগবে। তাছাড়া অতিরিক্ত খাবার ফলে কিছুক্ষন হাটাহাটি করতে পারেন।
৭। ধুমপান বর্জন করুন
ধুমপান শুধু ক্যান্সারের কারন লেখা হলেও ধুমপান থেকে অনেক রোগ ছড়ায়। হজমে বাধাগ্রস্থ করে ধুমপান। তাই যারা দীর্ঘদিন ধরেই ধুমপানে আসক্ত আপনার হজম শক্তি ইম্প্রুভ করতে আপনাকে ধুমপান ত্যাগ করতেই হবে।
৮। মাত্রাতিরিক্ত ঔষধ খাওয়া
কমবেশি আমাদের মাঝে অনেকেই গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট খেয়েছি। বলতে পারবেন ঠিক কতবার আপনি ডাক্তারের পরামর্শ মত ঔষধটি খেয়েছেন। আর কয়বার নিজের ইচ্ছেমত প্রয়োজন মনে করেছেন আর কিনে খেয়েছেন। এরকম আরো অনেক ঔষধ রয়েছে যা আমরাই আমাদের ইচ্ছামত খেতে থাকি। যেহেতু পরামর্শ ছাড়াই ঔষধ কেনা যায় আমরা খেয়েও থাকি। তাই ঔষধের পরিমান আমাদের একটু বেশি হয়। আর বেশি ঔষধ খাওয়ার ফলে আমাদের রোগ নিয়ন্ত্রন ক্ষমতা কমতে থাকে। বদহজম হয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাওয়া যাবেনা।
৯। হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য নিজে তৈরী করুন এ পানীয়
খুব সহজেই হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য পানীয় তৈরী করে পান করতে পারেন। তার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে হাফ লিটার পানি, জিরা ২টেবিল চামচ এর জোয়ান প্রয়োজন হবে এক টেবিল চামচ। এবার এগুলোকে একসাথ পানির সাথে মিশিয়ে রেখে দিন। ভোর বেলা কোন কিছু খাবার পূর্বে এ পানীয় পান করুন। স্বাদ বাড়ানোর জন্য একটু মধু মিশাতে পারেন। আশা করছি এ পানীয় উপকার পাবেন।
⚡ জাস্টিন বিবার চুলের স্টাইল
তাছাড়া রাত ৮.০০টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে ফেলতে হবে। সূর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে আমাদের হজম শক্তিও কমতে থাকে তাই সকালে একটু ভারী খাবার দুপরে তুলনামূলক আরেকটু কম এবং রাতে আরও কম খেতে হবে। যেন খুব সহজেই হজম হয়ে যায। খাবার খেতে হবে ধীরে ধীরে। খাবার খেয়েই অফিস বা অন্য কোথাও যাওয়ার জন্য তড়িঘড়ি করা যাবেনা। খাবার খাওয়ার পর নূন্যতম ৫মিনিট ধরে অপেক্ষা করবেন। নির্ধারিত বিরতিতে খাবার গ্রহন করবেন। এতেই আশা করছি আপনার হজম শক্তি ইম্প্রুভ করবে। ভালো থাকবেন।
তাছাড়া রাত ৮.০০টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে ফেলতে হবে। সূর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে আমাদের হজম শক্তিও কমতে থাকে তাই সকালে একটু ভারী খাবার দুপরে তুলনামূলক আরেকটু কম এবং রাতে আরও কম খেতে হবে। যেন খুব সহজেই হজম হয়ে যায। খাবার খেতে হবে ধীরে ধীরে। খাবার খেয়েই অফিস বা অন্য কোথাও যাওয়ার জন্য তড়িঘড়ি করা যাবেনা। খাবার খাওয়ার পর নূন্যতম ৫মিনিট ধরে অপেক্ষা করবেন। নির্ধারিত বিরতিতে খাবার গ্রহন করবেন। এতেই আশা করছি আপনার হজম শক্তি ইম্প্রুভ করবে। ভালো থাকবেন।